শামসুল হক মামুনঃ
ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীক প্রত্যাতীদের গণসংযোগ করছেন চেয়ারম্যান পদ প্রার্থীরা। আসন্ন কালিকাপ্রসাদ ইউপি নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোয়ন প্রত্যাশী মোঃলিটন মিয়া কালিকা প্রসাদে নৌকার মার্কা প্রতীক নিয়ে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোয়নের জন্য কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের জনগণের জনমত এবং সমর্থনের জন্য কয়েকটি ওয়ার্ডে গণ সংযোগ করেন। বিকাল ৪টায় মোঃ লিটন মিয়ার কার্যালয় থেকে ৫০ জনের মত নেতাকর্মী নিয়ে গণসংযোগে বেরিয়ে পরেন। ইউনিয়নের মানুষের কাছে দোয়া চেয়ে সর্মথন চান। হাটি হাটি পা পা করতে কারতে মোঃ লিটন মিয়ার জন্য দোয়া এবং সমর্থনকারীরা যোগ দিতে থাকে পায়ে হেটে রিক্সা করে কালিকা প্রসাদ বাস্ট্যান্ড থেকে শুরু করে সিদ্দিরচর বাজার বাজার,ডেকেরচর বাজার চরেকান্দা হয়ে চকবাজার রোডে বাস্ট্যান্ড ফেরার সময় হয়ে যায় প্রায় রাত ৯টা পিছনে প্রায় হাজার ও লোকের ঢল অবাক করার মত বিষয়। কোন দাওয়াত ছাড়ায় এত লোক গণসংযোগে যোগ দিয়েছিল যাদের এককাপ চা পর্যন্ত খাওয়ানো হয়নি নিজের পকেটের টাকায় রিক্সা ভাড়ায় বাড়ি ফিরেছে সকল সমর্থন কারিরা। এত লোক কিভাবে হল জিগাসা করলে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোঃ লিটন মিয়া জানিয়েছেন নাগর টিভিকে যাদের কাছে দোয়া এবং সমর্থনের জন্য গিয়েছি তারা বাড়িতে দোকান পাটে চায়ের দোকান বসা অবস্থায় আমার সাথে যোগ দিয়েছেন কয়েকজন লোক শরীলে কাপড় ছিল না উনারাও খালি গায়ে সাথে এসেছেন এবং বাড়িতে যারা ছিল সবাই আমার গণসংযোগে যোগ দিয়েছেন। তাদের ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি বুঝতে পেরেছি এই ভালোবাসা পেয়ে। আমার বাবা প্রয়াত হাজি মোঃ কালুর মিয়ার প্রতি মানুষের ভালোবাসা,আমার বড় ভাই প্রয়াত মোঃ ফরিদ চেয়ারম্যানের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আমার প্রয়াত ভাই মিঠুর প্রতি মানুষের ভালোবাসার থেকে আজকে আমাকে ও যে ভালোবাসা কালিকাপ্রসাদের জনগণ দেখিয়েছে তার রিন কোন দিন শোধ করতে পারব না। তাই আমি বলতে চাই আমি আপনাদের দোয়া এবং সমথর্নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে আপনারা মনে রাখবেন ৷ আমি লিটন চেয়ারম্যান মানে আপনারা প্রত্যেকটি জনগণ চেয়ারম্যান। আমি পুরো বাংলাদেশের গনতান্তিক অধিকার ফিরিয়ে না দিতে পারলে ও কালিকা প্রসাদের জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিতে চায় চেয়ারম্যান মানে এই নয় যে চেয়ারের ক্ষমতা দেখিয়ে মানুষকে ক্ষতি করা। আমাদের পরিবারের প্রতি আপনাদের ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই। জনগণের খেদমত করার সুযোগ চাই আপনারা আমাকে সুযোগ দিন আপনাদের কর্মী হয়ে জনসেবাই জীবনের বাকি সময়টুকু আপনাদের ভালোবাসায় কাটিয়ে দিতে পারি। জনগণের সাথে কথা বলে জানাযায় হাজি কালু মিয়ার পরিবার যদি কারো উপকার না করতে পারে তবে কারো ক্ষতি করে না। কালিকাপ্রসাদে তাদের উল্লেখ্যযোগ অবদান রয়েছে তাদের পরিবারের।