মো: ছাবির উদ্দিন রাজু, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি:
মোঃ আবুল বাশার (৪২) টাকার অভাবে বিনা চিকিৎসায় জীবন পাড়ি দিচ্ছেন। ১৪ বছর বয়সে অন্ধকারে ভয় পেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিছুদিন কলেরা ডায়রিয়া লেগে থাকে। ডায়রিয়া থেকে প্যারালাইজড হয়ে যায় বিছানায় ৬ মাস পরে থেকে কিছুটা সুস্থতা অনুভব করে। কিন্ত ছেড়ে যায়নি প্যারালাইজড নামক যন্ত্রণা কিছুটা পঙ্গুত্ব নিয়ে বেড়ে উঠা। বাবা মৃত আঃ হাসিম মিয়ার ৪ মেয়ে ২ ছেলে অভাবের সংসার কাঠুরিয়ার কাজ করে বাবা ৬ জন সন্তানের বরন পোষণ করতেন। সবার ছোট ছেলে মোঃ আবুল বাশার অসুস্থ হওয়ার পর পরিবারের তেমন আর্থিক সচ্ছলতা না থাকায় প্যারালাইজড হওয়ার পর ও তেমন কোনো উন্নত চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কবিরাজ কিংবা হাতুড়ি ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করেন বাবা। এভাবে চলে যাচ্ছিল আবুল বাশারের দিন। আবুল বাশার ২০০৪ সালে বিবাহের পিড়িতে বসেন জীবন সঙ্গী হিসেবে মোছাঃঝুমকি বেগমকে সাথী করেন। বর্তমানে মোঃ আবুল বাশার দর্জির কাজ করে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে তাই স্ত্রী মোছাঃ ঝুমকি বেগম সাথে দর্জি কাজ করে কোনো রকম সংসার চলছিল। বর্তমানে আবুল বাশার ২ সন্তানের পিতা বড় ছেলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির পর্যন্ত পড়াশোনা করে কিন্তু সংসারে অভাব অসুস্থ বাবা তাই পড়া লেখা সমাপ্তি হয়ে যায় ছোট ছেলে পড়া শুনা করতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছে বাবা আবুল বাশার। পড়াশুনার খরচ চালাতে পারছেন না বাবা আবুল বাশার ছোট ছেলে ক্লাস ফাইভে পড়েন। মোঃ আবুল বাশার ফাড়ি রগুনাথ পুর,শম্ভুপুর,ভৈরব,কিশোরগন্জের বাসিন্দা মোঃ আবুল বাশার সকলের সহযোগিতায় বাচতে চায় সুস্থ্য জীবন নিয়ে। মানবিক আবেদন আপনার সহযোগিতায় একটি পরিবার সচ্ছলতা ও একটি মানুষ সুস্থতা ফিরে পেতে পারে। আবুল বাশারের বিকাশ পার্সনাল নাম্বার ০১৯৯৪৬৯২৭৬০ উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ নিতে হতে পারে তাই অনেক টাকার প্রয়োজন।