মোঃ লুৎফর রহমান (খাজা শাহ্)ঃ পরীক্ষার্থী না হয়েও পরীক্ষার্থী হিসাবে
অংশগ্রহণ করার অপরাধে জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার হল থেকে
রংপুর জেলার বদরগঞ্জ থানাধীন ডরার গ্রামের মোঃ রুহুল আমিনের পূত্র মোঃ
আকতারুল ইসলাম (২৭) কে গ্রেফতার করা হয়েছে। গঠনার বিবরনে জানা
যায় গত ১৩ আগষ্ট গুচ্ছভূক্ত বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার সময় জগন্নাথ
বিশ^বিদ্যালয়ের পরীক্ষার হলে প্রবেশ পত্র ও অন্যান্য কাগজপত্র যাচাই করার লক্ষে
সহকারী প্রক্টর জনাব মোঃ মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে অধ্যাপক গৌতম কুমার
সাহাকে নিয়ে গঠিত কমিটি উক্ত বিশ^বিদ্যালয়ের নতুন ভবন
(একাডেমিক ভবন) এর ১০২০ নং কক্ষে পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ও অন্যান্য
কাগজপত্র যাচাই করার সময় বেলা ১২.৩০ মিনিটে একটি প্রবেশ পত্রে
সংযুক্ত ছবির সাথে উক্ত পরীক্ষার্থীর চেহারার ছবির সাথে মিল না থাকার ফলে
এঝঞ গুচ্ছভূক্ত বিশ^বিদ্যালয় বোর্ড কর্তৃক প্রবেশপত্রের সাথে উক্ত পরীক্ষার্থীর
প্রবেশ পত্রে গড়মিল দেখা যায়। অতপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রক্টর জনাব
মোঃ মোস্তফা কামালের অফিসে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে আক্তারুল ইসলাম
জানায় ঠাকুরগাঁও জেলার আব্দুল বারীর পুত্র মোঃ সিজান মাহফুজ এবং
অজ্ঞাত ঠিকানার নাম বাপ্পি উক্ত ২ জনের প্ররোচনা ও সহযোগীতায়
১,৪০,০০০/- (এক লক্ষ চল্লিশ হাজার) টাকার চুক্তিতে সিজান মাহফুজের
পরিবর্তে আখতারুল ইসলাম উক্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। উদ্ধারকৃত
প্রবেশ পত্রটির রোল নং-৩০৯৯৭৬ লেখা যাহাতে সিজান মাহফুজের ছবি
সম্বলিত ছবিসহ সংযুক্ত রয়েছে। অতপর ঐ দিন বেলা ১২.৪৫ মিনিট সময়
বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আখতারুল ইসলামকে পুলিশে সোপর্দ করেন।
এব্যাপারে সিজান মাহফুজ ও রাব্বি যার মোবাইল নং- ০১৭৯৮-৫০৭২৬৪ সহ
মোট তিনজনকে অভিযুক্ত করে ডিএমপি কোতয়ালী থানায় মামলা নং-২১,
তারিখ: ১৩-০৮-২০২২ইং, জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন
অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। থানার
এসআই মোঃ নাহিদুল ইসলাম মামলাটির তদন্ত করছেন বলে সংশ্লিষ্ট
কর্মকর্তা এ প্রতিবেদক দৈনিক সোনালী বার্তার সহকারী সম্পাদক, সমাধান
টিভি ডট কম এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সততা ও বস্তুনিষ্ট সাংবাদিকতায়
একাধিক স্বর্ণপদক পুরস্কার প্রাপ্ত লেখক- কবি ও কলামিষ্ট মোঃ লুৎফর রহমান
(খাজা শাহ্) কে এক সাক্ষাতে জানান।