চলতি মৌসুমের প্রথম ‘এল ক্লাসিকো’ জিতে নিলো রিয়াল মাদ্রিদ। ন্যু ক্যাম্পে মাঠে নামার আগে স্প্যানিশ দুই জায়ান্ট বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যকার প্রতিযোগিতামূলক ‘এল ক্লাসিকো’-তে জয়ের সংখ্যা সমান ৯৬টি করে ছিল। বার্সাকে তাদের ঘরের মাঠে ৩-১ ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিযোগিতামূলক এল ক্লাসিকোতে রিয়াল জয় সংখ্যায় এগিয়ে গেলো।
ম্যাচে রিয়ালের পক্ষে গোল করেছেন ফেডেরিক ভালভার্দে, সার্জিও রামোস এবং লুকা মদ্রিচ। বার্সেলোনার পক্ষে গোল করেছেন আনসু ফাতি। যা এল ক্লাসিকোতে রিয়ালের বিপক্ষে বার্সার ৪০০তম গোল। এই জয়ে ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে উঠে আসলো রিয়াল মাদ্রিদ। অপরদিকে এক ম্যাচ কম খেলা বার্সা ৭ পয়েন্ট নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে।
ন্যু ক্যাম্পে দর্শকশূন্য মাঠে স্বাগতিক বার্সেলোনা শুরু থেকে ছিল নিষ্প্রভ। বরং রিয়াল ছিল বেশি আক্রমণাত্মক। ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে গোল আদায় করে নেয় অতিথিরা। করিম বেনজেমার পাস থেকে বার্সার জালে বল জড়িয়ে দলকে এগিয়ে দেন ভালভার্দে। অবশ্য সেই লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি রিয়াল। তিন মিনিট পর জর্দি আলবার পাস থেকে খেলায় সমতা ফেরান বিস্ময় বালক আনসু ফাতি।
ম্যাচের ২৪ মিনিটে দুই দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলা জমিয়ে তোলে। বার্সা অধিনায়ক মেসি ফাঁকা জায়গায় মেন্ডিকে পাস দেন, যা পরবর্তীতে রিয়াল গোলরক্ষক কোর্তোয়া ফিরিয়ে দেন। সেখান থেকে কাউন্টার অ্যাটাকে বেনজেমা দারুণ সুযোগ পান। তবে বেনজেমাকে হতাশ করেন বার্সা গোলরক্ষক নেতো। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হওয়ায় ১-১ ব্যবধানে বিরতিতে যায় ফুটবলাররা।
প্রথমার্ধে খেলা কিছুটা ম্যাড়মেড়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। বার্সার পক্ষে কৌতিনহো, ফাতি, মেসি সবাই সুযোগ সৃষ্টি করলেও জাল খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। অপরদিকে ম্যাচের ৬০ মিনিটে ডি বক্সে রামোসকে আটকাতে গিয়ে ফাউল করে বসেন লেঙলেট। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজায় রিয়ালের পক্ষে। সেখান থেকে সফল স্পট কিকে লস ব্লাঙ্কোসদের ২-১ গোলে এগিয়ে দেন রামোস।
এরপর গোলের জন্য মরিয়া আক্রমণ চালায় বার্সা, ম্যাচের ৭১ মিনিটে তিনটি কর্ণারও আদায় করে নেয়, তবে সেটি যথেষ্ট ছিল না কাতালান ক্লাবটির জন্য। উল্টো ম্যাচের শেষদিকে এসে তৃতীয় গোল হজম করে বসে স্বাগতিকরা। ৬৯ মিনিটে বদলী হিসেবে নামা লুকা মদ্রিচ গোল করে রিয়ালের ৩-১ ব্যবধানের জয় নিশ্চিত করেন।
চলতি মৌসুমের প্রথম ‘এল ক্লাসিকো’ জিতে নিলো রিয়াল মাদ্রিদ। ন্যু ক্যাম্পে মাঠে নামার আগে স্প্যানিশ দুই জায়ান্ট বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যকার প্রতিযোগিতামূলক ‘এল ক্লাসিকো’-তে জয়ের সংখ্যা সমান ৯৬টি করে ছিল। বার্সাকে তাদের ঘরের মাঠে ৩-১ ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিযোগিতামূলক এল ক্লাসিকোতে রিয়াল জয় সংখ্যায় এগিয়ে গেলো।
ম্যাচে রিয়ালের পক্ষে গোল করেছেন ফেডেরিক ভালভার্দে, সার্জিও রামোস এবং লুকা মদ্রিচ। বার্সেলোনার পক্ষে গোল করেছেন আনসু ফাতি। যা এল ক্লাসিকোতে রিয়ালের বিপক্ষে বার্সার ৪০০তম গোল। এই জয়ে ৬ ম্যাচে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে উঠে আসলো রিয়াল মাদ্রিদ। অপরদিকে এক ম্যাচ কম খেলা বার্সা ৭ পয়েন্ট নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে।
ন্যু ক্যাম্পে দর্শকশূন্য মাঠে স্বাগতিক বার্সেলোনা শুরু থেকে ছিল নিষ্প্রভ। বরং রিয়াল ছিল বেশি আক্রমণাত্মক। ম্যাচের পঞ্চম মিনিটে গোল আদায় করে নেয় অতিথিরা। করিম বেনজেমার পাস থেকে বার্সার জালে বল জড়িয়ে দলকে এগিয়ে দেন ভালভার্দে। অবশ্য সেই লিড বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি রিয়াল। তিন মিনিট পর জর্দি আলবার পাস থেকে খেলায় সমতা ফেরান বিস্ময় বালক আনসু ফাতি।
ম্যাচের ২৪ মিনিটে দুই দলই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলা জমিয়ে তোলে। বার্সা অধিনায়ক মেসি ফাঁকা জায়গায় মেন্ডিকে পাস দেন, যা পরবর্তীতে রিয়াল গোলরক্ষক কোর্তোয়া ফিরিয়ে দেন। সেখান থেকে কাউন্টার অ্যাটাকে বেনজেমা দারুণ সুযোগ পান। তবে বেনজেমাকে হতাশ করেন বার্সা গোলরক্ষক নেতো। প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হওয়ায় ১-১ ব্যবধানে বিরতিতে যায় ফুটবলাররা।
প্রথমার্ধে খেলা কিছুটা ম্যাড়মেড়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। বার্সার পক্ষে কৌতিনহো, ফাতি, মেসি সবাই সুযোগ সৃষ্টি করলেও জাল খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়। অপরদিকে ম্যাচের ৬০ মিনিটে ডি বক্সে রামোসকে আটকাতে গিয়ে ফাউল করে বসেন লেঙলেট। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজায় রিয়ালের পক্ষে। সেখান থেকে সফল স্পট কিকে লস ব্লাঙ্কোসদের ২-১ গোলে এগিয়ে দেন রামোস।
এরপর গোলের জন্য মরিয়া আক্রমণ চালায় বার্সা, ম্যাচের ৭১ মিনিটে তিনটি কর্ণারও আদায় করে নেয়, তবে সেটি যথেষ্ট ছিল না কাতালান ক্লাবটির জন্য। উল্টো ম্যাচের শেষদিকে এসে তৃতীয় গোল হজম করে বসে স্বাগতিকরা। ৬৯ মিনিটে বদলী হিসেবে নামা লুকা মদ্রিচ গোল করে রিয়ালের ৩-১ ব্যবধানের জয় নিশ্চিত করেন।