সমাধান ডেক্স
মো: আব্দুল লতিফ, শ্রীমঙ্গল থেকে ফিরে: শ্রীমঙ্গলে বালি-শিরা পাহাড় ব্লক মৌজার প্রবাসী মো: কামাল তরফদার এর নিকট থেকে ৯০ শতাংশ ও মো: আবুল বাশার এর নিকট থেকে ২৩ শতাংশ জমি বায়নামা দলিল নং- (১৮৭০/২০১৯ইং) মুলে ক্রয় করলে সম্পুর্ন দখল বুঝাইয়া দেয়। স্থাপনা তৈরি করে মো: আ: শুকুর, মো: আফজাল হোসেন মো: মোশারফ হোসেন, মো: নুরুল ইসলাম ও মো: জসিম মিয়া স্থায়ী ভাবে বসবাস করে আসছে। নি¤œ তফসির বর্ণিত ভুমিতে আ: লতিফ তরফদার, এস, এ রেকর্ড মূলে মালিক বিদ্যমান থাকিয়া মৃত্যু বরন করার পর তার ছেলে উত্তারাধিকার সুত্রে কামাল তরফদার মালিক হইয়া বর্তমান সেটেলম্যান জরিপে চুড়ান্ত রেকর্ড করে। বিগত ৯/২/২০১২ ইং তারিখে রেজিষ্ট্রিকৃত ৫৯০ নং আমমোক্তার দলিল বেলাল আহমদ তরফদারকে প্রদান করে। যাহার দাগ ও খতিয়ান নং-শ্রীমঙ্গল মৌজা: বালিশিরা পাহাড়, ব্লক-১, জে.এল নং-“৭১” /”১০৮” , বি.এস. ৭৩ (তিয়াত্তর), খতিয়ান নং-এস.এ.-৪৫, বি.এস. চুড়ান্ত-৮৯, দাগ নং- এস.এ.-৩৭, বি.এস.-৬৪ (চৌষট্টি) নং দাগে মোট- ৫৩ শতাংশ, বি.এস.-৬৩ (তেষট্টি) নং দাগে মোট- ৩৭ শতাংশ। ইহা মোট মোয়াজী: ৯০ শতাংশ ভুমি। উক্ত বেলাল আহমদ তরফদার ৯০ শতাংশ ভুমির মালিক বিদ্যমান থাকিয়া ভোগ দখল করে আসছে। পরবর্তিতে বেলাল অহমদ তরফদার, মো: আ: শুকুর, মো: আফজাল হোসেন, মো: মোশারফ হোসেন মো: নুরুল ইসলাম, মো: জসিম মিয়া এর নিকট সাব-কাওলা দলিল মূলে বিক্রয় করে দেয় এবং ভোগ দখলের জন্য সম্পূর্ন ভুমি বুঝাইয়া দেয়। এ মতে গ্রহীতারা শান্তিতে বসবাস করে আসছে। তারা দখলে থাকা অবস্থায় পাশের ভুমির মালিক শ্রীমঙ্গল ষ্টেশন রোডের নিউ মার্কেটের স্বত্বাধিকারী প্রভাবশালী মো: সোহেল মিয়া ও আব্দুল্লাহ গং সন্ত্রাসী কায়দায় ও অবৈধ ভাবে দখল করার পায়তার করছে এবং উক্ত ভুমির মালিকদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানিসহ প্রান নাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এব্যাপারে গত-২৮/০৫/২০১৯ ইং মৌলভীবাজার মাননীয় আদালতে মো: শুকুর গং বাদী হয়ে একটি পিটিশন মামরা দায়ের করে। মামলাটি চলমান। উক্ত ভুমির মালিক শুকুর গং অভিযোগ করেন যে কোর্টে পিটিশন মামলা এবং মাননীয় আদালত শান্তি-শৃংখলা বজায় রাখার আদেশ দেয়ার সত্বেও মো: সোহেল মিয়া গং প্রভাবশালী হওয়ায় আদালতের আদেশ আবমাননা করে বারবার অবৈধ ভাবে ভুমি দখলের পায়তারা করছে। এ ব্যাপারে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আলোচনা করছে যে, যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী ও খুনাখুনির ঘটনা ঘটতে পারে। এ ব্যাপারে ভুমির মালিকগন ও এলাকাবাসী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছে।