জাতীয়

ভৈরবে ছিনতাইকৃত মালের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে সংঘর্ষ ছিনতাইকারীর ছুঁরিকাঘাতে অপর ছিনতাইকারী খুন

সমাধান ডেস্ক: ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়ে ত্রি-সেতুর নিচে বেড়াতে আসা চার কিশোর-কিশোরীর কাছ থেকে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্র তাদের মোবাইল ফোন, স্বর্ণের চেইন ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েও রেহাই দেয়নি তাদের। চার কিশোর-কিশোরীর মধ্যে আরিফ রহমানকে ছিনতাইকারীরা ছুঁরিকাঘাত করে গুরুতর আহত ও সাগরকে মারধর করেন।
আহত ও ভোক্তভোগি চার কিশোর-কিশোরীর গ্রামের বাড়ি ভৈরব উপজেলার জামালপুর ও ছনছড়া গ্রামে। ঘটনার পরক্ষণেই ছিনতাইকারীরা ভোক্তভোগিদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া স্বর্ণের চেইনের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে ছিনতাইকারীদের মধ্যেই সংঘাত হয়। এসময় ছিনতাইকারী চক্রের এক সদস্য বাপ্পী অপর সদস্যদের ছুঁরিকাঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।
সোমবার দুপুর ৩টার দিকে ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়ে ত্রি-সেতু এলাকায় নদীঘাট পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
ভোক্তভোগি জাফরিন রহমান ও সাগর জানান, সোমবার দুপুরে তারা চারজন মিলে ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়ে ত্রি-সেতুর নিচে বেড়াতে এসে পুরাতন রেলওয়ে ব্রীজের উপর উঠে ৪-৫জন যুবককে দেখতে পেয়ে সন্ধেহ হলে তারা নিচে নেমে আসার সময় তাদেরকে ছুঁরি ধরে মুল্যবান জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয়। এসময় আরিফ রহমানকে ছুঁরিঘাকাত করে গুরুতর আহত করেন। আহত আরিফকে বাঁচাতে সাথে থাকা বন্ধু সাগর, তার বোন জাফরিন রহমান যখন হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টায়। তখন তাদের সামনেই ছিনতাইকারীরা জাফরিন রহমানের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া স্বর্ণের চেইনটি নিয়ে ছিনতাইকারীদের মধ্যে সংঘাত চলে। সংঘাতে ছিনতাইকারী বাপ্পীকে দলের অপর সদস্যরা গলায় ও পেটে ছুরিকাঘাত করলে ঘটনাস্থলেই চক্রের সদস্য বাপ্পীর মৃত্যু হয়।
ভৈরব রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল মজিদ জানান, ঘটনার খবর পেয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করেন। নিহত বাপ্পী ছিনতাইকারী চক্রের সদস্য। দর্শনাথীদের কাছ থেকে মোবাইল ও স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে তাদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে দন্দ্ব হয়। ওই দন্দ্বে ভোক্তভোগিদের সামনেই চক্রের অপর সদস্যদের ছুঁরিঘাকাতে ছিনতাইকারী বাপ্পী ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। প্রচারে আমাদের ভৈরব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *